নবী করীম সা. বলেন,
কেয়ামতের দিন আমার সুপারিশের সবচে’ বেশী উপযুক্ত হল, যে ব্যক্তি নিষ্ঠার সাথে অন্তর থেকে বলবে:
ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ
(লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই)
আর ও একটি হাদিস যা পাঠ করলে আল্লাহ তালা খুশী হয়ে বন্দার দোষ মাফ করে দিবেন ।
আরবি হাদিসوَعَنْ عَائِشَة رَضِيَ اللهُ عَنْهَا، قَالَتْ : قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللهِ، أَرَأيْتَ إِنْ عَلِمْتُ أَيُّ لَيلَةٍ لَيْلَةُ القَدْرِ مَا أَقُوْلُ فِيهَا ؟ قَالَ: «قُولِي: اَللهم إنَّكَ عَفُوٌ تُحِبُّ العَفْوَ فَاعْفُ عَنّي». رواهالترمذي، وقال: حديث حسن صحيح
বাংলা অনুবাদ
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে আরও বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমি নিবেদন করলাম, হে আল্লাহর রসূল! আপনি বলুন, আল্লাহ কে খুশী করার জন্য আমি কোন (দোয়া) পড়ব?’ তিনি বললেন, এই দোয়া, “আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আন্নী।” অর্থাৎ হে আল্লাহ! নিশ্চয় তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা ভালবাসো। সুতরাং তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও।
[তিরমিযি ৩৫১৩, ইবন মাজাহ ৩৮৫০]
কেয়ামতের দিন আমার সুপারিশের সবচে’ বেশী উপযুক্ত হল, যে ব্যক্তি নিষ্ঠার সাথে অন্তর থেকে বলবে:
ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ
(লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই)
আর ও একটি হাদিস যা পাঠ করলে আল্লাহ তালা খুশী হয়ে বন্দার দোষ মাফ করে দিবেন ।
আরবি হাদিসوَعَنْ عَائِشَة رَضِيَ اللهُ عَنْهَا، قَالَتْ : قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللهِ، أَرَأيْتَ إِنْ عَلِمْتُ أَيُّ لَيلَةٍ لَيْلَةُ القَدْرِ مَا أَقُوْلُ فِيهَا ؟ قَالَ: «قُولِي: اَللهم إنَّكَ عَفُوٌ تُحِبُّ العَفْوَ فَاعْفُ عَنّي». رواهالترمذي، وقال: حديث حسن صحيح
বাংলা অনুবাদ
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে আরও বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমি নিবেদন করলাম, হে আল্লাহর রসূল! আপনি বলুন, আল্লাহ কে খুশী করার জন্য আমি কোন (দোয়া) পড়ব?’ তিনি বললেন, এই দোয়া, “আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আন্নী।” অর্থাৎ হে আল্লাহ! নিশ্চয় তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা ভালবাসো। সুতরাং তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও।
[তিরমিযি ৩৫১৩, ইবন মাজাহ ৩৮৫০]
Tag :
article
0 Comment "যে দোয়া টি পড়লে কেয়ামতের দিন নবী করীম সা. সুপারিশ করবেন জান্নাত এর জন্য"
আপনার মূল্যবান মতামত দিন।