মেয়েটি হিন্দু, আর ছেলেটি মুসলিম! ফেসবুকে দুজনের পরিচয়!
রাতজেগে চ্যাটিং করা, আর সারাদিন, একজন আরেক জনের গায়ে পরে ঝগড়া করা! মাঝে,মধ্যে একটু একটু অভিমানের মধ্যদিয়ে গড়ে ওঠা বন্ধুত্ব! বেশিরভাগ সময় অভিমান গুলো ভেজ্ঞে যেত,ছোট্ট করে সরি লিখা একটা SMS এর মাধ্যমে! অভিমানের পরিমানটা একটু বেশী হলে, অভিমান ভাজ্ঞানোর প্রাধান হাতিয়ার ছিলন একটাকানে ধরা পিকচার পাঠানো! . কোন এক সন্ধায়!
–আজান হইছে নামাজে যা! (সুপ্তি)
–না আজকে জাবনা!(আকাশ)
–নামাজ না পরলে তুই আমার সাথে একদম কথা বলবিনা!
–ইদানীং নামাজ পরা হয়না
কাধে সয়তান উঠছে!
–কিতুই পাচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করিস না?
আগে জানলে হয়তো তোর সাথে কথাই বলা হতনা!
–আগে পরতাম ইদানীং হয়না!
(আকাশ কিছুটা অবাক হয়ে গেল, কি করে হিন্দু একটি মেয়ে নামাজের জন্য এতটা তাগিদ দিতে পারে)
–প্লিজ এখন থেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরবি, আমায় কথা দে! -ওকে কথা দিলাম এখন থেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ব!–এভাবে না আমার কছম খেয়ে বল এখন থেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবি!–ওকে বান্দন্নি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরব! কিন্তু একটা ব্যাপার মাথায় আসছেনা!
–কি ব্যাপার? –তুই হিন্দু হয়ে নামাজের অন্য এতটা তাগিদ দিচ্ছিস ক্যান?
–ভাল কাজের জন্য সবাই তাগিদ দিতে পারে!
তাছাড়া আমি হিন্দু Family তে জন্মেছি এটাকি আমার অপরাধ বল?
–একদম না!
(মেসেজের রিপ্লাই কি দিবে বুঝতে পারছিলনা ছেলেটা)
মেয়েটি প্রতিদিন ছেলেটা খোঁজখবর রাখে! সাথে নামাজ পরেছে নাকি সেই ব্যাপারেও খবর রাখতো! কখনো নামাজ মিস হলে অজানা এক অভিমানে হিন্দু মেয়েটি ছেলেটির সাথে
কথা বলতানা!
১ম রমজানে! .
–ওই বান্দর(সুপ্তি) –কি ঢংগি ঘুম থেকে উঠছিস কখন?(আকাশ) -অনেক আগে তুই?
–মাত্র উঠলাম! সকালে খাইছিস কিছু?–১ গ্লাস পানি প্রযন্ত না,তোর সাথে খাব! -গতকাল তোকে বলছি না,আজকে আমি রোজা থাকব, আচ্ছা তর কি ভাব আর নেওয়া
ছাড়বিনা??!
–ওই বান্দর আমিও রোজা রাখছি! –একদম পাগলামো করবিনা কিছু খেয়ে নে! –তুই কষ্ট করবি আর আমি খাব একদম না! –ভাল হচ্ছেনা দেখ ! -খাবনা,তোকে রেখে কোনদিন খাইছি?
–আরে পাগলি আমার খেতে লেট হবে! -জানি সন্ধায় খাবি! –হুম! আমিও সন্ধায় খাব! -থাকতে পারবি সারাদিন না খেয়ে? –হাজার বার পারব!
–তোর বাসায় জানে এইসব! -তুই পাগল নাকি? জানবে কি করে? তাছাড়া বাসায় জানতেপারলে অনেক Problem হবে!
এভাবে তাদের মধ্য অনেক দিন চলতে থাকে । একদিন (সুপ্তি) বলে আকাশ তুই আমরে বিয়া করবি । আকাশ চমকে যায় বলে তুই কি পাগল হইচিস ,তুই কি পারবি সবকিচু ফেলে আমাকে নিয়ে থাকতে ।সুপ্তি হেঁসে বলল আরে পাগল তুই এত দিন এ চিনছিস আমাকে ,তোকে আমি ভালোবাসি যতটুকু তার থেকে তোর ধর্মকে বেশি ভাল ভালোবাসি ।
Me on facebook
রাতজেগে চ্যাটিং করা, আর সারাদিন, একজন আরেক জনের গায়ে পরে ঝগড়া করা! মাঝে,মধ্যে একটু একটু অভিমানের মধ্যদিয়ে গড়ে ওঠা বন্ধুত্ব! বেশিরভাগ সময় অভিমান গুলো ভেজ্ঞে যেত,ছোট্ট করে সরি লিখা একটা SMS এর মাধ্যমে! অভিমানের পরিমানটা একটু বেশী হলে, অভিমান ভাজ্ঞানোর প্রাধান হাতিয়ার ছিলন একটাকানে ধরা পিকচার পাঠানো! . কোন এক সন্ধায়!
–আজান হইছে নামাজে যা! (সুপ্তি)
–না আজকে জাবনা!(আকাশ)
–নামাজ না পরলে তুই আমার সাথে একদম কথা বলবিনা!
–ইদানীং নামাজ পরা হয়না
কাধে সয়তান উঠছে!
–কিতুই পাচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করিস না?
আগে জানলে হয়তো তোর সাথে কথাই বলা হতনা!
–আগে পরতাম ইদানীং হয়না!
(আকাশ কিছুটা অবাক হয়ে গেল, কি করে হিন্দু একটি মেয়ে নামাজের জন্য এতটা তাগিদ দিতে পারে)
–প্লিজ এখন থেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরবি, আমায় কথা দে! -ওকে কথা দিলাম এখন থেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ব!–এভাবে না আমার কছম খেয়ে বল এখন থেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবি!–ওকে বান্দন্নি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরব! কিন্তু একটা ব্যাপার মাথায় আসছেনা!
–কি ব্যাপার? –তুই হিন্দু হয়ে নামাজের অন্য এতটা তাগিদ দিচ্ছিস ক্যান?
–ভাল কাজের জন্য সবাই তাগিদ দিতে পারে!
তাছাড়া আমি হিন্দু Family তে জন্মেছি এটাকি আমার অপরাধ বল?
–একদম না!
(মেসেজের রিপ্লাই কি দিবে বুঝতে পারছিলনা ছেলেটা)
মেয়েটি প্রতিদিন ছেলেটা খোঁজখবর রাখে! সাথে নামাজ পরেছে নাকি সেই ব্যাপারেও খবর রাখতো! কখনো নামাজ মিস হলে অজানা এক অভিমানে হিন্দু মেয়েটি ছেলেটির সাথে
কথা বলতানা!
১ম রমজানে! .
–ওই বান্দর(সুপ্তি) –কি ঢংগি ঘুম থেকে উঠছিস কখন?(আকাশ) -অনেক আগে তুই?
–মাত্র উঠলাম! সকালে খাইছিস কিছু?–১ গ্লাস পানি প্রযন্ত না,তোর সাথে খাব! -গতকাল তোকে বলছি না,আজকে আমি রোজা থাকব, আচ্ছা তর কি ভাব আর নেওয়া
ছাড়বিনা??!
–ওই বান্দর আমিও রোজা রাখছি! –একদম পাগলামো করবিনা কিছু খেয়ে নে! –তুই কষ্ট করবি আর আমি খাব একদম না! –ভাল হচ্ছেনা দেখ ! -খাবনা,তোকে রেখে কোনদিন খাইছি?
–আরে পাগলি আমার খেতে লেট হবে! -জানি সন্ধায় খাবি! –হুম! আমিও সন্ধায় খাব! -থাকতে পারবি সারাদিন না খেয়ে? –হাজার বার পারব!
–তোর বাসায় জানে এইসব! -তুই পাগল নাকি? জানবে কি করে? তাছাড়া বাসায় জানতেপারলে অনেক Problem হবে!
এভাবে তাদের মধ্য অনেক দিন চলতে থাকে । একদিন (সুপ্তি) বলে আকাশ তুই আমরে বিয়া করবি । আকাশ চমকে যায় বলে তুই কি পাগল হইচিস ,তুই কি পারবি সবকিচু ফেলে আমাকে নিয়ে থাকতে ।সুপ্তি হেঁসে বলল আরে পাগল তুই এত দিন এ চিনছিস আমাকে ,তোকে আমি ভালোবাসি যতটুকু তার থেকে তোর ধর্মকে বেশি ভাল ভালোবাসি ।
Me on facebook
Tag :
facebook
0 Comment "ফেসবুক প্রেম এর মাধ্যমে হিন্দু মেয়ে মুসলিম হয়ে বিয়ে করল মুসলিম ছেলেকে"
আপনার মূল্যবান মতামত দিন।