Like my facebook page
লা লিগার শিরোপা জয়ের পথে বার্সেলোনার
অদম্য গতিতে এগিয়ে চলা অব্যাহত রয়েছে।
লিওনেল মেসির জোড়া গোলে এইবারকে ৪-০
ব্যবধানে হারিয়েছে লুইস এনরিকের দল।
এইবারের মাঠে রোববার নেইমারকে ছাড়াই খেলতে হয়
বার্সেলোনাকে। চলতি মৌসুমে লিগে পাচটি হলুদ কার্ড
দেখায় এক ম্যাচ নিষিদ্ধ ছিলেন ব্রাজিলের ফরোয়ার্ড।
নেইমারের পরিবর্তে শুরুর একাদশে জায়গা পাওয়া মুনির
এল হাদ্দাদি ম্যাচের সপ্তম মিনিটেই এগিয়ে দেন
বার্সেলোনাকে।
মেসির বাড়ানো বল ধরে বক্সের ডান দিক থেকে
গোলমুখে পাস দেন সুয়ারেস। তা থেকে সহজেই
লক্ষ্যভেদ করেন মুনির।
এইবারকে চাপে রাখলেও দ্বিতীয় গোল পেতে ৪১তম
মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় বার্সেলোনাকে।
পঞ্চদশ মিনিটে এইবারের ডিফেন্ডারদের মাথার উপর
দিয়ে আর্দা তুরানকে দারুণ একটি বল দিয়েছিলেন
মেসি। তবে তুরস্কের মিডফিল্ডার সুযোগটি কাজে
লাগাতে পারেননি।
৩৩ মিনিটে মুনিরকে দারুণ ১টি পাস দিয়েছিলেন
ছন্দে থাকা মেসি। বক্সের মধ্যে তখন সুয়ারেস ছিলেন
পাহারাহীন। তবে তাকে পাস না দিয়ে বল গোলে
মারেন মুনির। লক্ষ্যে থাকেনি তার শট।
এরপর দারুণ একক নৈপুণ্যে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মেসি।
মাঝ মাঠের কাছ থেকে বল পায়ে ছুটে সামনে থাকা
ডিফেন্ডারের পায়ে নিচ দিয়ে জোরালো শটে
গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
এসময় মেসির পাশে আরও দুজন ডিফেন্ডার ছিল।
এ বছরে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে
বার্সেলোনার হয়ে এটি ছিল তার ২১তম গোল।
৭৬তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে নিজের দ্বিতীয় গোল
পান মেসি। নিজেদের ডি বক্সে এইবারের ডিফেন্ডার
ইভান রামিসের হাতে বল লাগলে পেনাল্টিটা পায়
বার্সেলোনা।
এ মৌসুমে স্পেনের লা লিগায় মেসির এটা ২১তম গোল।
৮৪তম মিনিটে ব্যবধান ৪-০ করেন সুয়ারেস। মাঝ মাঠের
কাছ থেকে সতীর্থের উঁচু করে বাড়ানো বল দারুণভাবে
নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বক্সে ঢুকে এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে
কোনাকুনি শটে এবারের লিগে নিজের ২৬তম গোলটি
করেন উরুগুয়ের এই স্ট্রাইকার।
সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে মেসি, সুয়ারেস ও
নেইমারের সমন্বয়ে গড়া আক্রমণত্রয়ীর এ মৌসুমে এটি
শততম গোল।
এই নিয়ে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ৩৬
ম্যাচে অপরাজিত থাকা বার্সেলোনা ২৮ ম্যাচে ৭২
পয়েন্ট নিয়ে লিগের শীর্ষে আছে। ৬১ পয়েন্ট নিয়ে
দ্বিতীয় স্থানে আছে এক ম্যাচ কম খেলা আতলেতিকো
মাদ্রিদ। আর তৃতীয় স্থানে থাকা রিয়াল মাদ্রিদের।পয়েন্ট ৬০।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। আস্সালামু আলাইকুম।
লা লিগার শিরোপা জয়ের পথে বার্সেলোনার
অদম্য গতিতে এগিয়ে চলা অব্যাহত রয়েছে।
লিওনেল মেসির জোড়া গোলে এইবারকে ৪-০
ব্যবধানে হারিয়েছে লুইস এনরিকের দল।
এইবারের মাঠে রোববার নেইমারকে ছাড়াই খেলতে হয়
বার্সেলোনাকে। চলতি মৌসুমে লিগে পাচটি হলুদ কার্ড
দেখায় এক ম্যাচ নিষিদ্ধ ছিলেন ব্রাজিলের ফরোয়ার্ড।
নেইমারের পরিবর্তে শুরুর একাদশে জায়গা পাওয়া মুনির
এল হাদ্দাদি ম্যাচের সপ্তম মিনিটেই এগিয়ে দেন
বার্সেলোনাকে।
মেসির বাড়ানো বল ধরে বক্সের ডান দিক থেকে
গোলমুখে পাস দেন সুয়ারেস। তা থেকে সহজেই
লক্ষ্যভেদ করেন মুনির।
এইবারকে চাপে রাখলেও দ্বিতীয় গোল পেতে ৪১তম
মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় বার্সেলোনাকে।
পঞ্চদশ মিনিটে এইবারের ডিফেন্ডারদের মাথার উপর
দিয়ে আর্দা তুরানকে দারুণ একটি বল দিয়েছিলেন
মেসি। তবে তুরস্কের মিডফিল্ডার সুযোগটি কাজে
লাগাতে পারেননি।
৩৩ মিনিটে মুনিরকে দারুণ ১টি পাস দিয়েছিলেন
ছন্দে থাকা মেসি। বক্সের মধ্যে তখন সুয়ারেস ছিলেন
পাহারাহীন। তবে তাকে পাস না দিয়ে বল গোলে
মারেন মুনির। লক্ষ্যে থাকেনি তার শট।
এরপর দারুণ একক নৈপুণ্যে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মেসি।
মাঝ মাঠের কাছ থেকে বল পায়ে ছুটে সামনে থাকা
ডিফেন্ডারের পায়ে নিচ দিয়ে জোরালো শটে
গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
এসময় মেসির পাশে আরও দুজন ডিফেন্ডার ছিল।
এ বছরে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে
বার্সেলোনার হয়ে এটি ছিল তার ২১তম গোল।
৭৬তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে নিজের দ্বিতীয় গোল
পান মেসি। নিজেদের ডি বক্সে এইবারের ডিফেন্ডার
ইভান রামিসের হাতে বল লাগলে পেনাল্টিটা পায়
বার্সেলোনা।
এ মৌসুমে স্পেনের লা লিগায় মেসির এটা ২১তম গোল।
৮৪তম মিনিটে ব্যবধান ৪-০ করেন সুয়ারেস। মাঝ মাঠের
কাছ থেকে সতীর্থের উঁচু করে বাড়ানো বল দারুণভাবে
নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বক্সে ঢুকে এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে
কোনাকুনি শটে এবারের লিগে নিজের ২৬তম গোলটি
করেন উরুগুয়ের এই স্ট্রাইকার।
সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে মেসি, সুয়ারেস ও
নেইমারের সমন্বয়ে গড়া আক্রমণত্রয়ীর এ মৌসুমে এটি
শততম গোল।
এই নিয়ে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ৩৬
ম্যাচে অপরাজিত থাকা বার্সেলোনা ২৮ ম্যাচে ৭২
পয়েন্ট নিয়ে লিগের শীর্ষে আছে। ৬১ পয়েন্ট নিয়ে
দ্বিতীয় স্থানে আছে এক ম্যাচ কম খেলা আতলেতিকো
মাদ্রিদ। আর তৃতীয় স্থানে থাকা রিয়াল মাদ্রিদের।পয়েন্ট ৬০।
Tag :
football
0 Comment "মেসির নৈপুণ্যে বার্সেলোনার জয়"
আপনার মূল্যবান মতামত দিন।