বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে চীনা হ্যাকাররা। ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে ব্যাংকের সুইফট কোডের নেটওয়ার্ক হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ চুরি হয়েছে।
বিপুল পরিমাণ অর্থ চুরি হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা। এ ঘটনার পর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ অব বাংলাদেশের (এনপিএসবি) চ্যানেলের মাধ্যমে সুইফট ব্যবহার বন্ধ রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেটওয়ার্ক হ্যাক করে এই টাকা প্রথমে ফিলিপাইনের ব্যাংকিং চ্যানেলে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর তা দ্রুত অন্য কোথাও পাচার করা হয়। বিষয়টি জানার পর হ্যাক হওয়া টাকা ফিরে পেতে তৎপরতা শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক সমকাল’র একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে Bangladesh ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার একটি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে সাইবার অপরাধীরা। বিষয়টি নিয়ে ২৯ ফেব্রুয়ারি ফিলিপাইনের দৈনিক দ্য ইনকোয়েরার পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বাংলাদেশ থেকে ১০ কোটি ডলার মানি লন্ডারিং হওয়ার কথা জানানো হয়।
এই হ্যাকিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের কেউ জড়িত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কেননা, ব্যাংকের ভেতরের কারো সহযোগিতা ছাড়া হ্যাক করে অর্থ চুরি করা খুবই জটিল।
হ্যাকিংয়ের ঘটনার বেশ নড়েচড়ে বসেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। হ্যাক হওয়া টাকা উদ্ধারের পাশাপাশি ব্যাংকের দাপ্তরিক কাজে IT নিরাপদ ব্যবহার ও অনলাইন কার্যক্রমের বিষয়ে সতর্কতামূলক একটি অফিস আদেশও জারি করা হয়েছে।
বিপুল পরিমাণ অর্থ চুরি হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা। এ ঘটনার পর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ অব বাংলাদেশের (এনপিএসবি) চ্যানেলের মাধ্যমে সুইফট ব্যবহার বন্ধ রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেটওয়ার্ক হ্যাক করে এই টাকা প্রথমে ফিলিপাইনের ব্যাংকিং চ্যানেলে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর তা দ্রুত অন্য কোথাও পাচার করা হয়। বিষয়টি জানার পর হ্যাক হওয়া টাকা ফিরে পেতে তৎপরতা শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক সমকাল’র একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে Bangladesh ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার একটি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে সাইবার অপরাধীরা। বিষয়টি নিয়ে ২৯ ফেব্রুয়ারি ফিলিপাইনের দৈনিক দ্য ইনকোয়েরার পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বাংলাদেশ থেকে ১০ কোটি ডলার মানি লন্ডারিং হওয়ার কথা জানানো হয়।
এই হ্যাকিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের কেউ জড়িত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কেননা, ব্যাংকের ভেতরের কারো সহযোগিতা ছাড়া হ্যাক করে অর্থ চুরি করা খুবই জটিল।
হ্যাকিংয়ের ঘটনার বেশ নড়েচড়ে বসেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। হ্যাক হওয়া টাকা উদ্ধারের পাশাপাশি ব্যাংকের দাপ্তরিক কাজে IT নিরাপদ ব্যবহার ও অনলাইন কার্যক্রমের বিষয়ে সতর্কতামূলক একটি অফিস আদেশও জারি করা হয়েছে।
Tag :
hack
0 Comment "চীনা হ্যাকারদের হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮শ কোটি টাকা"
আপনার মূল্যবান মতামত দিন।